রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:-
“আমি যার মাওলা (সাহায্যকারী) আলীও তার মাওলা (সাহায্যকারী) । হে খোদা যে আলীর সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখে তুমিও তার সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখ, যে আলীর সাথে শত্রুতা রাখে তুমিও তার সাথে শত্রুতা রাখ।”
References:
(1) Sahih Tirmidhi, v2, p298, v5, p63
(2) Sunan Ibn Maja, v1, pp 12,43
(3) Khasa’is, by al-Nisa’i, pp 4,21
(4) al-Mustadrak, by al-Hakim, v2, p129, v3, pp 109-110,116,371
(5) Musnad Ahmad Ibn Hanbal, v1, pp 84,118,119,152,330, v4, pp 281,368,370, 372,378, v5, pp 35,347,358,361,366,419 (from 40 chains of narrators)
(6) Fada’il al-Sahaba, by Ahmad Hanbal, v2, pp 563,572
(7) Majma’ al-Zawa’id, by al-Haythami, v9, p103 (from several transmitters)
(8) Tafsir al-Kabir, by Fakhr al-Razi, v12, pp 49-50
(9) Tafsir al-Durr al-Manthur, by al-Hafiz Jalaluddin al-Suyuti, v3, p19
(10) Tarikh al-Khulafa, by al-Suyuti, pp 169,173
(11) al-Bidayah wal-Nihayah, by Ibn Kathir, v3, p213, v5, p208
(12) Usdul Ghabah, by Ibn Athir, v4, p114
(13) Mushkil al-Athar, by al-Tahawi, v2, pp 307-308
(14) Habib al-Siyar, by Mir Khand, v1, part 3, p144
(15) Sawaiq al-Muhriqah, by Ibn Hajar al-Haythami, p26
(16) al-Isabah, by Ibn Hajar al-Asqalani, v2, p509; v1, part1, p319, v2, part1, p57, v3, part1, p29, v4, part 1, pp 14,16,143
(17) Tabarani, who narrated from companions such as Ibn Umar, Malik Ibn al-Hawirath, Habashi Ibn Junadah, Jari, Sa’d Ibn Abi Waqqas, Anas Ibn Malik, Ibn Abbas, Amarah,Buraydah,...
(18) Tarikh, by al-Khatib Baghdadi, v8, p290
(19) Hilyatul Awliya’, by al-Hafiz Abu Nu’aym, v4, p23, v5, pp26-27
(20) al-Istiab, by Ibn Abd al-Barr, Chapter of word "ayn”(‘Ali), v2, p462
(21) Kanzul Ummal, by al-Muttaqi al-Hindi, v6, pp 154,397
(22) al-Mirqat, v5, p568
(23) al-Riyad al-Nadirah, by al-Muhib al-Tabari, v2, p172
(24) Dhaka’ir al-Uqba, by al-Muhib al-Tabari, p68
(25) Faydh al-Qadir, by al-Manawi, v6, p217
(26) Yanabi’ al-Mawaddah, by al-Qudoozi al-Hanafi, p297 ... And hundreds more. Please see part 3 for more classified references (traditionists, historians, and commentators).
Sunni Commentators Of Qur’an Who Mentioned Ghadir Khum:-
1. Ibn Jarir al-Tabari (d. 310), in "Tafsir al-Bayan”
2. al-Jassas (d. 370), in "Ahkam al-Qur’an"
3. al-Hafiz Abu Nu’aym (d. 430), in "Asbab al-Nuzool"
4. al-Tha’labi (d. 427 or 437), in "Tafsir al-Tha’labi"
5. al-Wahidi (d. 468), in "Asbab al-Nuzool"
6. al-Qurtubi (d. 568), in "Tafsir Jamiul Hukam al-Qur’an"
7. al-Fakhr al-Razi (d. 606), in "al-Tafsir al-Kabir"
8. al-Khazin Baghdadi (d. 741), in "Tafsir al-Khazin"
9. al-Nisaboori (8th century), in "Tafsir al-Nisaboori"
10. Ibn Kathir (d. 774), in his "Tafsir”(complete version) under the verse 5:3 (It is ommitted in coincise version!) narrated from Ibn Mardawayh.
11. al-Hafiz Jalaluddin al-Suyuti (d. 910), in his "Tafsir"
12. al-Khatib al-Sharbini, in his "Tafsir"
13. Abu al-Saud al-Hanafi (d. 972), in his "Tafsir"
14. al-Aloosi al-Baghdadi (d. 1270), in his "Tafsir"
... and many others.
Sunni Historians Who Mentioned The Tradition Of Ghadir Khum
1. Ibn Qutaybah (d. 276), in "Ma’arif”and "Imamah wal Siyasah"
2. al-Baladhuri (d. 279), in "Ansab al-ashraf"
3. Ibn Zawlaq al-Laithi al-Misri (d. 287), in his book
4. Ibn Jarir al-Tabari (d. 310), in an exclussive book "Kitabul Wilayah"
5. al-Khatib al-Baghdadi (d. 463), in "Tarikh Baghdad"
6. Ibn Abd al-Bar (d. 463), in "al-Isti’ab"
7. al-Shahristani (d. 548), in "al-Milal wal Nihal"
8. Ibn ‘Asakir (d. 571), in "Tarikh Ibn ‘Asakir”and "Yaqoot al-Hamawi"
9. Ibn al-Athir (d. 630), in "Usd al-Ghabah"
10. Sibt Ibn al-Jawzi (d. 654), in "Tadhkirat Khawas al-Ummah"
11. Ibn Abi al-Hadid (d. 656), in "Sharh Nahjul Balagha"
12. Ibn Khalkan (d. 681), in "Tarikh Ibn Khalkan"
13. Abul Fida (d. 732), in his "Tarikh"
14. al-Dhahabi (d. 748) , in "Tadhkirat al-Huffadh"
15. al-Yafi’i (d. 768), in "Miraat al-Jinan"
16. Ibn al-Shaikh al-Balawi, in "Alef Baa"
17. Ibn Kathir (d. 774), in "al-Bidayah wal Nihayah"
18. Ibn Khaldoon (d. 808), in "al-Muqaddimah"
19. al-Nuwairi (d. ~833), in "Nihayat al-Irab fi Finoon al-Adab"
20. al-Maqrizi (d. 845), in "al-Khitat"
21. Ibn Hajar al-Asqalani (d. 852), in "al-Isabah”and "Tahdhib al-Tahdhib"
22. Ibn al-Sabbagh al-Maliki (d. 855), in "al-Fusool al-Muhimmah"
23. Mir Khand (d. 903), in "Habib al-Siyar"
24. Jalalulddin al-Suyuti (d. 910), in "Tarikh al-Khulafa"
25. Ibn Hajar al-Haythami, (d. 974), in "al-Sawa’iq al-Muhriqah"
26. al-Hafiz Ahmad Ibn Muhammad al-’Asimi, in "Zain al-Fata"
27. al-Qirmani al-Dimashqi (d. 1019), in "Akhbar al-Duwal"
28. Noor al-Din al-Halabi (d. 1044), in "al-Sirah al-Halabiyah"
... and many others.
The Tradition Of Ghadir Khum Is Parallel (Mutawatir)
The Tradition of Ghadir is narrated in parallel (mutawatir) and is proven by the Sunnis to be from numerous chain of transmitters:
1. Ahmad Ibn Hanbal narrated it from 40 chains;
2. Ibn Jarir al-Tabari in more than 70 chains;
3. Abu Sa’id al-Sijistani from 120 chains;
4. Abu Bakir al-Jaabi from 125 chains;
5. al-Amir Muhammad al-Yamani (2nd century) had 150 chains;
6. al-Dhahabi has written a complete book on its chains and passed a verdict that it is Mutawatir;
7. Abul Abbas Ibn `Uqdah has narrated it through 150 chains
.
মাওলা আলী একমাত্র মহাপুরুষ যিনি জন্ম নিয়েছেন কাবাগৃহের মধ্যে। তাঁর জন্মের পূর্বে নবী প্রার্থনা করেছিলেন, হে আল্লাহ, আমাকে ততক্ষণ পর্যন্ত তুলে নিও না যতক্ষণ না আলীর আবির্ভাব ঘটে। (আল বেদায়া ও নেহায়া, পৃ.৩৫৭)
রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم বলেন,"
নবীজি আলীর সম্বন্ধে বলেন, নিশ্চয় আমার সাথে প্রথম যিনি সালাত করেন তিনি হলেন আলী। (মসনদে আহমদ, ৪র্থ খ-, পৃ.৩৪৮)
আমার উপর সর্বপ্রথম ঈমান আনয়নকারী এবং আমাকে সর্বপ্রথম সমর্থনকারী হলেন আলী। (আনসাব উল আশরাফ, ২য় খ-, পৃ.৩৬২)
আমার কাছে হাউজে কাউসারে যে আসবে সর্বপ্রথম সে-ই ইসলাম গ্রহণ করেছে (কান্জুল উম্মাল, ২য় খ-, পৃ.২১৪, হাদিস নং ১১৯৩)
আমার পর আলী মোমিনদের অভিবাবক। (তিরমিজি, ৫ম খ-, পৃ.৬৩২)
‘আগামীকাল আমি যুদ্ধের পতাকা এমন একজনের হাতে তুলে দেব যাঁকে আল্লাহ ও রসুল অত্যন্ত প্রিয়ভাজন মনে করেন। তাঁর হাতেই আমাদের বিজয় সুনিশ্চিত হবে’। হঠাৎ আমরা আলীকে দেখতে পেলাম। তখন সবাই বলে উঠল: তা হলে তিনি হলেন আলী। নবীজি আলীর হাতে পতাকা তুলে দিলেন। সে যুদ্ধে বিজয় অর্জিত হলো। (সহি বোখারী, হাদিস নং ৮৯৯)
আলী আমা হতে এবং আমি আলী হতে। কোনও ব্যক্তি আমার পক্ষ থেকে পৌঁছায়নি আমি ও আলী ব্যতিত। (তিরমিজি, ২য় খ-, পৃ.২৩৪০)
আমার উম্মতের মধ্যে আমার পর সর্বোচ্চ জ্ঞানী ব্যক্তি হলেন আলী। (মসনদে আহমদ, ৫ম খ-, পৃ. ৩২)
নিশ্চয় অটল পথের (সিরাতাল মোস্তাকিম) একটি কাল আছে যখন আলী ব্যতিত কেউ তা পার হতে পারবে না। (তারাবী, পৃ.১২৭)
আবু সাইদ খুদরী থেকে রেওয়ায়েত, আমরা হযরত আলীর প্রতি শত্রুতা থেকেই মোনাফেকদের চিনতে পারতাম। যারা আলীর সাথে শত্রুতা করত তাদের মোনাফেক বলতাম। (তিরমিজি)
পুণ্যবানদের ইমাম (নেতা) ও পাপাচারীদের নিশ্চিহ্নকারী হলেন আলী। (কাঞ্জুল উম্মাল, ১২তম খ-, পৃ.২০৩, হাদিস নং ১১৪৯)
আলী করমুল্লাহ বলেছেন, যিনি বীজ অঙ্কুরোদ্গম করেছেন ও মানুষ সৃষ্টি করেছেন তাঁর শপথ, নবী-রসুল আমাকে অসিয়ত করে বলেছেন যে, মোমিন আমাকে ভালবাসবে আর মোনাফেক আমাকে ঘৃণা করবে।(মুসলিম)
আবু বকর মোহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ, মোহাম্মদ বিন বশির, জাকারিয়া, মাসায়াব, সাফিয়া প্রমুখ থেকে রেওয়ায়েত করে আয়েশা বলেন, একদিন সকালে রসুলে করিম একটি কালো চাদরে আবৃত ছিলেন। এমন সময় সেখানে হাসান বিন আলী এলে নবীজি তাঁকে চাদরের মধ্যে টেনে নিলেন। তারপর সেখানে হোসাইন বিন আলী এলেন। নবী করিম তাঁকেও চাদরের মধ্যে নিলেন। তারপর ফাতেমা তুজ জোহরা এলেন। নবী করিম তাঁকেও চাদরের মধ্যে প্রবেশ করালেন। তারপর হযরত আলী এলেন। তাঁকেও নবী সেই চাদরের ভেতর টেনে নিলেন। যখন এই পাঁচজনই চাদরে আবৃত হলেন তখন রসুলে করিম বললেন, এ পাঁচজনই আমার আহলে বাইত অর্থাৎ আদর্শিক গৃহের অধিবাসী। (মুসলিম, ২য় খ-, পৃ.২৮৩)
নবী করিম বলেছিলেন, যদি কারও ইচ্ছা হয় আরব যুবকদের সর্দারকে দেখবার সে যেন আলীকে দেখে। (মানকেব, ইবনে মাগাজেনী, পৃ.২৪৪)
বীরোত্তম মহাপুরুষ হলেন আলী, তাঁর তলোয়ার জুলফিকার। (আল বেদায়া ও নেহায়া, ৭ম খ-, পৃ.৩৩৭)
জামি ইবনে ওমায়ের বলেছেন যে, একদিন আমি আমার ফুফুর সাথে আয়েশার কাছে গিয়ে জানতে চাইলাম, রসুলে করিম কাকে সবচেয়ে অধিক ভালবাসেন। তিনি বললেন, রসুল ফাতেমাকে খুব ভালবাসেন। আবার প্রশ্ন করা হলো, আর পুরুষদের মধ্যে? তখন তিনি বললেন, তাঁর স্বামী হযরত আলীকে তিনি সবচেয়ে বেশি ভালবাসেন। (তিরমিজি, পৃ. ২৭৬)
মাওলা আলী বলতেন, নবী করিমের কাছে আমার যে নৈকট্য ও মর্যাদা রয়েছে তা জগতে আর কারোরই নেই। (কাঞ্জুল উম্মাল, ২য় খ-, পৃ.২১৮)
রাসূল (সা.) বিভিন্ন সময়ে বলেছেন:
" আলী আমার থেকে এবং আমি তাঁর থেকে এবং আলীই আমার পর সমস্ত মুমিনদের ওলি তথা অভিভাববক ও নেতা" (তিরমিজি, ৫ম খণ্ড, পৃ-১১০)
রাসূল (সা.) আরো বলে গেছেন, আলী সব সময়ই হকের পথে থাকবে। “আলী (আ.)-কে মহব্বত করা ঈমান, আর আলী(আ.)’র সঙ্গে শত্রুতা করা মুনাফেকী” (মুসলিম, ১ম খণ্ড, পৃ-৪৮)।“আমি জ্ঞানের শহর, আলী তার দরজা”(সহি তিরমিজি, ৫ম খণ্ড, পৃ;২০১)
পরিশেষে :-
“আমি যার মাওলা আলীও তার মাওলা। হে খোদা যে আলীর সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখে তুমিও তার সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখ, যে আলীর সাথে শত্রুতা রাখে তুমিও তার সাথে শত্রুতা রাখ।” (সহিহ হাদিস)
“আমি যার মাওলা (সাহায্যকারী) আলীও তার মাওলা (সাহায্যকারী) । হে খোদা যে আলীর সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখে তুমিও তার সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখ, যে আলীর সাথে শত্রুতা রাখে তুমিও তার সাথে শত্রুতা রাখ।”
References:
(1) Sahih Tirmidhi, v2, p298, v5, p63
(2) Sunan Ibn Maja, v1, pp 12,43
(3) Khasa’is, by al-Nisa’i, pp 4,21
(4) al-Mustadrak, by al-Hakim, v2, p129, v3, pp 109-110,116,371
(5) Musnad Ahmad Ibn Hanbal, v1, pp 84,118,119,152,330, v4, pp 281,368,370, 372,378, v5, pp 35,347,358,361,366,419 (from 40 chains of narrators)
(6) Fada’il al-Sahaba, by Ahmad Hanbal, v2, pp 563,572
(7) Majma’ al-Zawa’id, by al-Haythami, v9, p103 (from several transmitters)
(8) Tafsir al-Kabir, by Fakhr al-Razi, v12, pp 49-50
(9) Tafsir al-Durr al-Manthur, by al-Hafiz Jalaluddin al-Suyuti, v3, p19
(10) Tarikh al-Khulafa, by al-Suyuti, pp 169,173
(11) al-Bidayah wal-Nihayah, by Ibn Kathir, v3, p213, v5, p208
(12) Usdul Ghabah, by Ibn Athir, v4, p114
(13) Mushkil al-Athar, by al-Tahawi, v2, pp 307-308
(14) Habib al-Siyar, by Mir Khand, v1, part 3, p144
(15) Sawaiq al-Muhriqah, by Ibn Hajar al-Haythami, p26
(16) al-Isabah, by Ibn Hajar al-Asqalani, v2, p509; v1, part1, p319, v2, part1, p57, v3, part1, p29, v4, part 1, pp 14,16,143
(17) Tabarani, who narrated from companions such as Ibn Umar, Malik Ibn al-Hawirath, Habashi Ibn Junadah, Jari, Sa’d Ibn Abi Waqqas, Anas Ibn Malik, Ibn Abbas, Amarah,Buraydah,...
(18) Tarikh, by al-Khatib Baghdadi, v8, p290
(19) Hilyatul Awliya’, by al-Hafiz Abu Nu’aym, v4, p23, v5, pp26-27
(20) al-Istiab, by Ibn Abd al-Barr, Chapter of word "ayn”(‘Ali), v2, p462
(21) Kanzul Ummal, by al-Muttaqi al-Hindi, v6, pp 154,397
(22) al-Mirqat, v5, p568
(23) al-Riyad al-Nadirah, by al-Muhib al-Tabari, v2, p172
(24) Dhaka’ir al-Uqba, by al-Muhib al-Tabari, p68
(25) Faydh al-Qadir, by al-Manawi, v6, p217
(26) Yanabi’ al-Mawaddah, by al-Qudoozi al-Hanafi, p297 ... And hundreds more. Please see part 3 for more classified references (traditionists, historians, and commentators).
Sunni Commentators Of Qur’an Who Mentioned Ghadir Khum:-
1. Ibn Jarir al-Tabari (d. 310), in "Tafsir al-Bayan”
2. al-Jassas (d. 370), in "Ahkam al-Qur’an"
3. al-Hafiz Abu Nu’aym (d. 430), in "Asbab al-Nuzool"
4. al-Tha’labi (d. 427 or 437), in "Tafsir al-Tha’labi"
5. al-Wahidi (d. 468), in "Asbab al-Nuzool"
6. al-Qurtubi (d. 568), in "Tafsir Jamiul Hukam al-Qur’an"
7. al-Fakhr al-Razi (d. 606), in "al-Tafsir al-Kabir"
8. al-Khazin Baghdadi (d. 741), in "Tafsir al-Khazin"
9. al-Nisaboori (8th century), in "Tafsir al-Nisaboori"
10. Ibn Kathir (d. 774), in his "Tafsir”(complete version) under the verse 5:3 (It is ommitted in coincise version!) narrated from Ibn Mardawayh.
11. al-Hafiz Jalaluddin al-Suyuti (d. 910), in his "Tafsir"
12. al-Khatib al-Sharbini, in his "Tafsir"
13. Abu al-Saud al-Hanafi (d. 972), in his "Tafsir"
14. al-Aloosi al-Baghdadi (d. 1270), in his "Tafsir"
... and many others.
Sunni Historians Who Mentioned The Tradition Of Ghadir Khum
1. Ibn Qutaybah (d. 276), in "Ma’arif”and "Imamah wal Siyasah"
2. al-Baladhuri (d. 279), in "Ansab al-ashraf"
3. Ibn Zawlaq al-Laithi al-Misri (d. 287), in his book
4. Ibn Jarir al-Tabari (d. 310), in an exclussive book "Kitabul Wilayah"
5. al-Khatib al-Baghdadi (d. 463), in "Tarikh Baghdad"
6. Ibn Abd al-Bar (d. 463), in "al-Isti’ab"
7. al-Shahristani (d. 548), in "al-Milal wal Nihal"
8. Ibn ‘Asakir (d. 571), in "Tarikh Ibn ‘Asakir”and "Yaqoot al-Hamawi"
9. Ibn al-Athir (d. 630), in "Usd al-Ghabah"
10. Sibt Ibn al-Jawzi (d. 654), in "Tadhkirat Khawas al-Ummah"
11. Ibn Abi al-Hadid (d. 656), in "Sharh Nahjul Balagha"
12. Ibn Khalkan (d. 681), in "Tarikh Ibn Khalkan"
13. Abul Fida (d. 732), in his "Tarikh"
14. al-Dhahabi (d. 748) , in "Tadhkirat al-Huffadh"
15. al-Yafi’i (d. 768), in "Miraat al-Jinan"
16. Ibn al-Shaikh al-Balawi, in "Alef Baa"
17. Ibn Kathir (d. 774), in "al-Bidayah wal Nihayah"
18. Ibn Khaldoon (d. 808), in "al-Muqaddimah"
19. al-Nuwairi (d. ~833), in "Nihayat al-Irab fi Finoon al-Adab"
20. al-Maqrizi (d. 845), in "al-Khitat"
21. Ibn Hajar al-Asqalani (d. 852), in "al-Isabah”and "Tahdhib al-Tahdhib"
22. Ibn al-Sabbagh al-Maliki (d. 855), in "al-Fusool al-Muhimmah"
23. Mir Khand (d. 903), in "Habib al-Siyar"
24. Jalalulddin al-Suyuti (d. 910), in "Tarikh al-Khulafa"
25. Ibn Hajar al-Haythami, (d. 974), in "al-Sawa’iq al-Muhriqah"
26. al-Hafiz Ahmad Ibn Muhammad al-’Asimi, in "Zain al-Fata"
27. al-Qirmani al-Dimashqi (d. 1019), in "Akhbar al-Duwal"
28. Noor al-Din al-Halabi (d. 1044), in "al-Sirah al-Halabiyah"
... and many others.
The Tradition Of Ghadir Khum Is Parallel (Mutawatir)
The Tradition of Ghadir is narrated in parallel (mutawatir) and is proven by the Sunnis to be from numerous chain of transmitters:
1. Ahmad Ibn Hanbal narrated it from 40 chains;
2. Ibn Jarir al-Tabari in more than 70 chains;
3. Abu Sa’id al-Sijistani from 120 chains;
4. Abu Bakir al-Jaabi from 125 chains;
5. al-Amir Muhammad al-Yamani (2nd century) had 150 chains;
6. al-Dhahabi has written a complete book on its chains and passed a verdict that it is Mutawatir;
7. Abul Abbas Ibn `Uqdah has narrated it through 150 chains
.
মাওলা আলী একমাত্র মহাপুরুষ যিনি জন্ম নিয়েছেন কাবাগৃহের মধ্যে। তাঁর জন্মের পূর্বে নবী প্রার্থনা করেছিলেন, হে আল্লাহ, আমাকে ততক্ষণ পর্যন্ত তুলে নিও না যতক্ষণ না আলীর আবির্ভাব ঘটে। (আল বেদায়া ও নেহায়া, পৃ.৩৫৭)
রাসুলুল্লাহ صلى الله عليه و آله وسلم বলেন,"
নবীজি আলীর সম্বন্ধে বলেন, নিশ্চয় আমার সাথে প্রথম যিনি সালাত করেন তিনি হলেন আলী। (মসনদে আহমদ, ৪র্থ খ-, পৃ.৩৪৮)
আমার উপর সর্বপ্রথম ঈমান আনয়নকারী এবং আমাকে সর্বপ্রথম সমর্থনকারী হলেন আলী। (আনসাব উল আশরাফ, ২য় খ-, পৃ.৩৬২)
আমার কাছে হাউজে কাউসারে যে আসবে সর্বপ্রথম সে-ই ইসলাম গ্রহণ করেছে (কান্জুল উম্মাল, ২য় খ-, পৃ.২১৪, হাদিস নং ১১৯৩)
আমার পর আলী মোমিনদের অভিবাবক। (তিরমিজি, ৫ম খ-, পৃ.৬৩২)
‘আগামীকাল আমি যুদ্ধের পতাকা এমন একজনের হাতে তুলে দেব যাঁকে আল্লাহ ও রসুল অত্যন্ত প্রিয়ভাজন মনে করেন। তাঁর হাতেই আমাদের বিজয় সুনিশ্চিত হবে’। হঠাৎ আমরা আলীকে দেখতে পেলাম। তখন সবাই বলে উঠল: তা হলে তিনি হলেন আলী। নবীজি আলীর হাতে পতাকা তুলে দিলেন। সে যুদ্ধে বিজয় অর্জিত হলো। (সহি বোখারী, হাদিস নং ৮৯৯)
আলী আমা হতে এবং আমি আলী হতে। কোনও ব্যক্তি আমার পক্ষ থেকে পৌঁছায়নি আমি ও আলী ব্যতিত। (তিরমিজি, ২য় খ-, পৃ.২৩৪০)
আমার উম্মতের মধ্যে আমার পর সর্বোচ্চ জ্ঞানী ব্যক্তি হলেন আলী। (মসনদে আহমদ, ৫ম খ-, পৃ. ৩২)
নিশ্চয় অটল পথের (সিরাতাল মোস্তাকিম) একটি কাল আছে যখন আলী ব্যতিত কেউ তা পার হতে পারবে না। (তারাবী, পৃ.১২৭)
আবু সাইদ খুদরী থেকে রেওয়ায়েত, আমরা হযরত আলীর প্রতি শত্রুতা থেকেই মোনাফেকদের চিনতে পারতাম। যারা আলীর সাথে শত্রুতা করত তাদের মোনাফেক বলতাম। (তিরমিজি)
পুণ্যবানদের ইমাম (নেতা) ও পাপাচারীদের নিশ্চিহ্নকারী হলেন আলী। (কাঞ্জুল উম্মাল, ১২তম খ-, পৃ.২০৩, হাদিস নং ১১৪৯)
আলী করমুল্লাহ বলেছেন, যিনি বীজ অঙ্কুরোদ্গম করেছেন ও মানুষ সৃষ্টি করেছেন তাঁর শপথ, নবী-রসুল আমাকে অসিয়ত করে বলেছেন যে, মোমিন আমাকে ভালবাসবে আর মোনাফেক আমাকে ঘৃণা করবে।(মুসলিম)
আবু বকর মোহাম্মদ বিন আবদুল্লাহ, মোহাম্মদ বিন বশির, জাকারিয়া, মাসায়াব, সাফিয়া প্রমুখ থেকে রেওয়ায়েত করে আয়েশা বলেন, একদিন সকালে রসুলে করিম একটি কালো চাদরে আবৃত ছিলেন। এমন সময় সেখানে হাসান বিন আলী এলে নবীজি তাঁকে চাদরের মধ্যে টেনে নিলেন। তারপর সেখানে হোসাইন বিন আলী এলেন। নবী করিম তাঁকেও চাদরের মধ্যে নিলেন। তারপর ফাতেমা তুজ জোহরা এলেন। নবী করিম তাঁকেও চাদরের মধ্যে প্রবেশ করালেন। তারপর হযরত আলী এলেন। তাঁকেও নবী সেই চাদরের ভেতর টেনে নিলেন। যখন এই পাঁচজনই চাদরে আবৃত হলেন তখন রসুলে করিম বললেন, এ পাঁচজনই আমার আহলে বাইত অর্থাৎ আদর্শিক গৃহের অধিবাসী। (মুসলিম, ২য় খ-, পৃ.২৮৩)
নবী করিম বলেছিলেন, যদি কারও ইচ্ছা হয় আরব যুবকদের সর্দারকে দেখবার সে যেন আলীকে দেখে। (মানকেব, ইবনে মাগাজেনী, পৃ.২৪৪)
বীরোত্তম মহাপুরুষ হলেন আলী, তাঁর তলোয়ার জুলফিকার। (আল বেদায়া ও নেহায়া, ৭ম খ-, পৃ.৩৩৭)
জামি ইবনে ওমায়ের বলেছেন যে, একদিন আমি আমার ফুফুর সাথে আয়েশার কাছে গিয়ে জানতে চাইলাম, রসুলে করিম কাকে সবচেয়ে অধিক ভালবাসেন। তিনি বললেন, রসুল ফাতেমাকে খুব ভালবাসেন। আবার প্রশ্ন করা হলো, আর পুরুষদের মধ্যে? তখন তিনি বললেন, তাঁর স্বামী হযরত আলীকে তিনি সবচেয়ে বেশি ভালবাসেন। (তিরমিজি, পৃ. ২৭৬)
মাওলা আলী বলতেন, নবী করিমের কাছে আমার যে নৈকট্য ও মর্যাদা রয়েছে তা জগতে আর কারোরই নেই। (কাঞ্জুল উম্মাল, ২য় খ-, পৃ.২১৮)
রাসূল (সা.) বিভিন্ন সময়ে বলেছেন:
" আলী আমার থেকে এবং আমি তাঁর থেকে এবং আলীই আমার পর সমস্ত মুমিনদের ওলি তথা অভিভাববক ও নেতা" (তিরমিজি, ৫ম খণ্ড, পৃ-১১০)
রাসূল (সা.) আরো বলে গেছেন, আলী সব সময়ই হকের পথে থাকবে। “আলী (আ.)-কে মহব্বত করা ঈমান, আর আলী(আ.)’র সঙ্গে শত্রুতা করা মুনাফেকী” (মুসলিম, ১ম খণ্ড, পৃ-৪৮)।“আমি জ্ঞানের শহর, আলী তার দরজা”(সহি তিরমিজি, ৫ম খণ্ড, পৃ;২০১)
পরিশেষে :-
“আমি যার মাওলা আলীও তার মাওলা। হে খোদা যে আলীর সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখে তুমিও তার সঙ্গে বন্ধুত্ব রাখ, যে আলীর সাথে শত্রুতা রাখে তুমিও তার সাথে শত্রুতা রাখ।” (সহিহ হাদিস)
No comments:
Post a Comment